থানাতেই মালাবদল মামি-ভাগনের
ভগবানপুর থানার নোনা গ্রামের বাসিন্দা ছিলেন নবকুমার ঘোড়ুই। মানসী তাঁর স্ত্রী ছিলেন। বছর দুয়েক আগে মৃত্যু হয় নবকুমারবাবুর। তারপর থেকে দুই সন্তানকে নিয়ে থাকতেন মানসী। আর সম্পর্কে ভাগনে পরিতোষও তাঁর সঙ্গে থাকতেন।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মামির সঙ্গে থাকতে থাকতে থাকতে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন পরিতোষ। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি জানতে পেরে বেঁকে বসেন। দু'জনের মধ্যে ওই সম্পর্ক মানতে চাননি তাঁরা। এরপর মানসী ও পরিতোষ পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। আজ তাঁদের দু'জনকে ডেকে পাঠানো হয় থানায়। দীর্ঘক্ষণ তাঁদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা। এবং থানার মধ্যেই বিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের।
পুলিশ জানিয়েছে, দু'জনেই প্রাপ্তবয়স্ক। এবং একে অপরকে ভালোবাসে। তাই তাঁদেরকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে
।
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে মামির সঙ্গে থাকতে থাকতে থাকতে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন পরিতোষ। পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি জানতে পেরে বেঁকে বসেন। দু'জনের মধ্যে ওই সম্পর্ক মানতে চাননি তাঁরা। এরপর মানসী ও পরিতোষ পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। আজ তাঁদের দু'জনকে ডেকে পাঠানো হয় থানায়। দীর্ঘক্ষণ তাঁদের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন পুলিশ আধিকারিকরা। এবং থানার মধ্যেই বিয়ে দেওয়া হয় তাঁদের।
পুলিশ জানিয়েছে, দু'জনেই প্রাপ্তবয়স্ক। এবং একে অপরকে ভালোবাসে। তাই তাঁদেরকে বিয়ে দেওয়া হয়েছে
।
No comments:
Post a Comment