দুপুরে বাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন লাটাগুড়ির ক্রান্তিমোড় এলাকার বাসিন্দা মনোজ রায়। হঠাৎ খেয়াল করেন তাঁর সামনে দিয়ে কালো রঙের একটি বস্তু তীর বেগে উড়ে এসে রাস্তার পাশের পুকুর পাড়ে পড়ল। প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন, পাখি জাতীয় কিছু হবে। এর পর বাইক থামিয়ে কাছে গিয়ে দেখেন এটি একটি ড্রোন। ঘাবড়ে গিয়ে সঙ্গে সঙ্গে লাটাগুড়ি অঞ্চল অফিসে যান। সেখানে অঞ্চল প্রেসিডেন্টের হাতে ড্রোন জাতীয় বস্তুটি জমা দেন।
লাটাগুড়ির অঞ্চল প্রেসিডেন্ট মিনা রায় বলেন, ‘‘বস্তুটির গায়ে পাখা ও ক্যামেরা লাগানো দেখে আমাদের মনে হয়েছে এটি একটি ড্রোন। আমরা ক্রান্তি ফাঁড়িতে গিয়ে জমা দিলাম। এখানে তো কেউ এই জিনিস ব্যাবহার করেন না। তা হলে কারা কোথা থেকে এই সব নিষিদ্ধ জিনিস এই এলাকায় ব্যবহার করছেন, তা নিয়ে সঠিক তদন্ত হওয়া দরকার।’’
জলপাইগুড়ি পুলিশ সুপার অমিতাভ মাইতি জানিয়েছেন, ডুয়ার্সের ক্রান্তি ফাঁড়ি এলাকার বাসিন্দারা একটি ড্রোন ক্রান্তিফাঁড়িতে জমা দিয়েছেন। আমরা বিশয়টির তদন্ত করে দেখছি।